পৃষ্ঠাসমূহ

শনিবার, ২১ সেপ্টেম্বর, ২০১৩

Function key এর কাজ বিস্তারিত


আমাদের কম্পিউটার কিবোর্ডের উপরের দিকে খেয়াল করলে দেখতে পাবেন F1 থেকে F12 পর্যন্ত ১২টি কী দেওয়া আছে আপনারা কি জানেন এগুলো কী বলে ? এই Key গুলো কে Function key বলে, এই কি গুলোর এক একটির কাজ এক এক রকম ।
তাহলে চলুন এক এক করে শিখে নিই এই ফাংশান Key গুলোর কাজঃ
F1 : এই বাটন টি যেকোণ প্রোগ্রাম বা সফটওয়্যার এর জন্য সাহায্যকারী কি হিসেবে ব্যবহৃত হয় অর্থাৎ আপনার একটিভ উইন্ডোর জন্য হেল্প পেইজ দেখতে হলে এই বাটন টি প্রেস করলেই চলবে। যেমন আমি ফটোশপের কিছু হেল্প নিব তাহলে ফটোশপ সফটওয়ার চালু করুন আর আর ফাংশান কি F1 চাপুন তাহলে ফটোশপ সম্পর্কে সাহায্য পাবেন।

F2 : Rename করার জন্য শর্টকাট কি হিসেবে এটি ব্যবহার করা হয়। আপনার সিলেক্টকৃত কোণ ফাইল বা ফোল্ডার রিনেম করতে ফাংশান কি F2 বাটন চাপুন । তাছাড়াAlt+Ctrl+F2 চেপে মাইক্রোসফট ওয়ার্ডের একটি নতুন ডকুমেন্ট খুলতে পারেন। আরেকটা ব্যবহার আমি করে থাকি আর তা হল ওয়ার্ডের প্রিন্ট প্রিভিউ দেখা। তার জন্য জাস্ট Ctrl+F2 চাপুন।
F3 : শুধুমাত্র F3 চেপে আপনি যেকোন প্রোগ্রামের বা ডকুমেন্টের সার্চ অপশান আনতে পারেন। Shift+F3 চেপে মাইক্রোসফট ওয়ার্ডের কোণ শব্দকে বড় হাতের থেকে ছোট হাতের বা ছোট হাতের থেকে বড় হাতের করা যায়। এবং সিলেক্টকৃত ঐ শব্দটির প্রথম অক্ষর যদি বড় হাতের করতে চান তাহলেও Shift+F3 চাপুন।
F4 : এই বাটন দিয়ে মাইক্রোসফট ওয়ার্ডের last action performed Repeat করা যায়। Alt+F4 চেপে সক্রিয় সব প্রোগ্রাম বন্ধ করা যায় এবং Ctrl+F4 চেপে সক্রিয় সব উইন্ডো বন্ধ করা যায়।
F5 : মাইক্রোসফট ওয়ার্ডে Find, Replace, Go To উইন্ডো খোলা হয় এই বাটন চেপে। যেকোণ পেজ রিফ্রেশ করতে এই পেজটিই ব্যবহার করা হয়। পাওয়ার পয়েন্টে স্লাইড শো শুরু করা এবং বন্ধ করার জন্য এই বাটন টি ব্যবহার করা হয়।
F6 : মাউসের কার্সরকে ইন্টারনেট ব্রাউজারের অ্যাড্রেসবারে নিয়ে যেতে এটি চাপলেই হবে Ctrl+Shift+F6 চেপে ওয়ার্ডের সক্রিয় ডকুমেন্ট রেখে অন্যটি ব্যবহার করা যায়।
F7 : চেপে মাইক্রোসফট ওয়ার্ডে লেখা বানান ও গ্রামার ঠিক করা হয় এবং মজিলা ফায়ারফক্সের Creat browsing চালু করা হয়। Shift+F7 চেপে মাইক্রোসফট ওয়ার্ডে কোনো নির্বাচিত শব্দের প্রতিশব্দ, বিপরীত শব্দ, শব্দের ধরন ইত্যাদি জানার ডিকশনারি চালু করা হয়।
F8: বিশেষ করে কম্পিউটার চালু করার সময় এই কি টী কাজে লাগে । সাধারণত উইন্ডোজ safe mood এ চালু করার জন্য ব্যবহার করা হয়।
F9 : Windows Setup দেওয়ার সময় এই কি চাপ দিয়ে Fast Boot ডিভাইস CD Room দেখানো যায় আবার Quark Express 5.0 এর মেজারমেন্ট টুলবার ওপেন করার জন্য এটি কাজে লাগে।
F10 : এটি চেপে ইন্টারনেট ব্রাউজার বা কোনো খোলা উইন্ডোর মেনুবার নির্বাচন করা হয়। Shift+F10 চেপে কোনো নির্বাচিত লেখা বা লিংক বা ছবির ওপর মাউস রেখে ডান বাটনে ক্লিক করার কাজ করা হয়।
F11 : আপনার সামনে স্ক্রিনে একটিভ উইন্ডোটিকে ফুলস্ক্রিন করতে এবং নরমাল মুডে আনতে এই বাটন টি চাপলেই হবে।
F12 : চেপে মাইক্রোসফট ওয়ার্ডের Save as উইন্ডো ওপেন করা হয়। Shift+F12 চেপে মাইক্রোসফট ওয়ার্ড ডকুমেন্ট সেভ করা হয়। এবং Ctrl+Shift+F12 চেপে মাইক্রোসফট ওয়ার্ড ডকুমেন্ট প্রিন্ট করা হয়।

বর্তমান সময়ে আমরা সবাই অভ্র ব্যবহার করে থাকি, আর এই অভ্র সফটওয়্যার এ বাংলা এবং ইংরেজী ভাষা সিলেক্ট বা পরিবর্তন করতে ডেস্কটপ কম্পিউটারে শুধু মাত্র F12 চেপে বাংলা থেকে ইংরেজীতে বা ইংরেজী থেকে বাংলা মুডে নেওয়া যায় ।

একাধিক উইন্ডো এর মাধ্যমে কাজ করুন সহজেই ।

এটার নাম Dexpot। আর ভার্সন হল ১.৬.৯। আমার কাছে সফটওয়ারটা অসাধারণ লাগলো । এর মাধ্যমে একটা কম্পিউটার এ একাধিক উইন্ডো ব্যবহার করা যায় । অর্থাৎ আপনি যদি গান শোনেন,ইন্টারনেট ব্যবহার করেন, এবং আরও কাজ করেন তাহলে শুধু এই সফটওয়্যার এ ক্লিক করুন আর আলাদা উইন্ডো সিলেক্ট করে দিন । তাহলে আপনি যদি এক কাজ থেকে অন্য কাজে যেতে চান তাহলে শুধু সফটওয়্যার থেকে শুধু উইন্ডো পরিবর্তন করে দিন । তাহলে আপনার আগের কোন ট্যাব বা সফটওয়্যার বা অন্য কোন কিছু ওপেন করা পাবেন না । যখন আগের উইন্ডো তে যাবেন তখন এবার আগের জিনিশ পাবেন । আপনার এরকম মনে হবে যেন আপনি চারটা পিসি চালাচ্ছেন ।
info_banner
শিরোনামঃDexpot 1.6.9
ফাইলের নামঃ dexpot_169_r2285.exe
আকারঃ 2.67MB (2,796,815 bytes)
যা যা প্রয়োজন:Windows 2000 / XP / Vista / Windows7 / XP64 / Vista64 / Windows7 64 / Windows8 / Windows8 64
ভাষাঃ Multiple languages
লাইসেন্স:Freeware
সংযোগিত তারিখ:June 5, 2013
স্বত্বাধিকারী: Dexpot GbR

════════ஜ۩Screens:۩ஜ══════════

dexpot_screenshot_600x
2021__Dexpot158_3
Untitled
════════════════════════════════════════════════
download-button-fertig1
Media Fire Download link: http://www.mediafire.com/?5w8n2cth9v2yj82

সফটওয়্যারের সিরিয়াল কি ও বিভিন্ন তথ্য সহজে খুঁজে বের করার সহজ উপায়

বন্ধুরা কেমন আছেন সবাই আজ ছোট একটি প্রয়োজনীয় টিপস নিয়ে আপনাদের সামনে আসলাম, তাহলো আমরা সবাই গুগলে কিছুনা কিছু প্রতিদিন খুঁজে বের করি, আমরা চাইলে আমাদের প্রয়োজনীয় বিষয়গুলো আরও সহজে খুজে পেতে পারি এজন্য কিছু  ট্রিকস আপনাদের সামনে দিচ্ছি আশা করি কোন ঝামেলা ছাড়াই আপনি তথ্য খুঁজে পাবেন ।
google
গুগল থেকে যেভাবে যে কোনো সফটওয়্যারের সিরিয়াল কি খুজে বের করবেন   :
প্রথমে www.google.com এ যান
আপনি সার্চ বক্সে লিখুন 94FBR স্পেস দিয়ে আপনি যে সফটওয়্যারের সিরিয়াল কি খুজতেছেন তার নাম লিখুন ।
উদাহরনঃ 94FBR windows 7
এবার দেখুন windows 7 সফটওয়্যারের সিরিয়াল কি আপনার সামনে হাজির ।

গুগল থেকে যেভাবে নির্দিষ্ট ইবুক বা  পিডিএফ ফাইল খুজে বের করবেন   :
আপনি সার্চ বক্সে লিখুন filetype:pdf স্পেস দিয়ে আপনি যে ইবুক খুজতেছেন তার নাম লিখুন ।
উদাহরনঃ filetype:pdf photoshop
এবার দেখুন photoshop নিয়ে সকল ইবুক আপনার সামনে হাজির ।

গুগল থেকে যেভাবে নির্দিষ্ট একটা সাইট থেকে নির্দিষ্ট কি ওয়ার্ডের সকল পোস্ট খুজে বের করবেন   :
আপনি সার্চ বক্সে লিখুন site:www.pchelplinebd.com স্পেস দিয়ে আপনি যে কি ওয়ার্ড খুজতেছেন তার নাম লিখুন ।
উদাহরনঃ site:www.pchelplinebd.com সফটওয়্যার
এবার দেখুন www.pchelplinebd.com এ সফটওয়্যার  নিয়ে সকল পোস্ট আপনার সামনে হাজির ।

গুগল থেকে যেভাবে নির্দিষ্ট কি ওয়ার্ডের বিবরণ খুজে বের করবেন   :  
আপনি সার্চ বক্সে লিখুন define স্পেস দিয়ে আপনি যে কি ওয়ার্ডের বিবরণ খুজতেছেন তার নাম লিখুন ।
উদাহরনঃ define Internet
এবার দেখুন Internet নিয়ে সকল বিস্তারিত বিবরন আপনার সামনে হাজির ।

গুগল থেকে যেভাবে আপনার এলাকার আবহাওয়ার তথ্য খুজে বের করবেন   :  
আপনি সার্চ বক্সে লিখুন weather স্পেস দিয়ে আপনি যে জেলা বিভাগে বা উপজেলার আবহাওয়ার তথ্য খুজতেছেন তার নাম লিখুন ।
উদাহরনঃ weather Tangail
এবার দেখুন  Tangail জেলার বিস্তারিত আবহাওয়ার তথ্য আপনার সামনে হাজির ।

বুধবার, ১৮ সেপ্টেম্বর, ২০১৩

ফ্ল্যাশ এ্যানিমেশন করার দারুন সফটওয়্যার

Image
যারা এ্যানিমেশনের সাথে জড়িত এই সফটওয়্যারটি তাদের কাজের গতিকে বাড়িয়ে দিতে সহায়ক হবে হয়তো।তাহলে আসুন জেনে নেয়া যাক সফটওয়্যারটি সম্পর্কে।
এটিও প্রফেশনালি এ্যানিমেটেড কার্টুন তৈরীর একটি সফটওয়্যার। আপনার যদি আঁকাআকির অভ্যাস থেকে থাকে তবে এই সফটওয়্যারটির মাধ্যমে তা এঁকে ফ্ল্যাশ এ্যানিমেশন তৈরী করতে পারবেন।এদের ওয়েব সাইটের একটি স্ক্রীনশট এবং তাতে যা বলছে
Image
কি ভাবে তোইরী করবেন এ্যানিমেশন?দূর আমি কি এত কিছু জানি নাকি?তাহলে তো টিউটোরিয়াল সহ টিউন করতাম।শুধু বলি সফটওয়্যারটি খুলুন,ফ্রেম সিলেক্ট করুন এবং বিভিন্ন টুল ব্যবহার করে তৈরী করে নিন স্কেচ।
Image resized to 90% of its original size [500 x 306]
Image
Image resized to 90% of its original size [500 x 281]
Image
Image resized to 90% of its original size [500 x 306]
Image
Image resized to 90% of its original size [500 x 306]
Image
Image resized to 90% of its original size [500 x 375]
Image
Download Toon Boom Animate Pro V7.7

Part 1

   Part 2

ফাইল দু’টি ডাউনলোড শেষ হলে winrar দিয়ে এক্সট্রাক্ট করে নিন।এরপর ইন্সটল করুন।সঙ্গে একটি প্যাচ ফাইল আছে যা / c drive/programs/toonboom animate pro 2/nt/bin এ প্রবেশ করিয়ে ২ বার ক্লিক করলে ছোট্ট একটা ইন্সটল হবে এবং এরপর বেরিয়ে আসুন।ছবি দেখুন

Image
এরপর ডেস্কটপে থাকা আইকোনে ক্লিক করুন এবং work offline সিলেক্ট করে কাজ শুরু করুন।ছবি দেখুন
Image

সৌজন্যেঃ অর্থহীন

শনিবার, ১৪ সেপ্টেম্বর, ২০১৩

র‍্যাম অপ্টিমাইজ করে পিসির গতি সুপার-ডুপার ফাস্ট করে তুলুন

আপনার কম্পিউটার কি ঢিলা মার্কা কচ্ছপ রোগে আক্রান্ত??? আপনবার প্রিয় পিসিটা দিন দিন এতই SLOW হয়ে গেছে যে, তা দেখে কচ্ছপ মামাও লজ্জা পায়! তাহলে আপনার দরকার একটি ভালো মানের র‍্যাম অপ্টিমাইজ সফটওয়্যার। যেটা সাইজেও কম, আর কাজেও ওস্তাদ! আর এক ক্লিকেই র‍্যামের ঘসামাঝা করে আপনার প্রিয় পিসিকে জেটপ্লেনের গতি দিবে!!! তাই র‍্যাম অপ্টিমাইজ করে র‍্যামের গতি বাড়াতে Memory Optimizer Pro সফটওয়্যারটিই যথেষ্ট!!! সাইজ মাত্র ১.৫ এমবি। :P

Memory OptimizerPro

»» Memory Optimizer Pro »»»»
র‍্যাম অপ্টিমাইজ করে কম্পিউটারের গতিকে  সুপার-ডুপার ফাস্ট করতে Memory Optimizer Pro সফটওয়্যারটি অতুলনীয়! আপনআকে খুব দক্ষ হতে হবে না এটা ব্যবহার করার জন্য কারণ, এটা এক ক্লিকেই র‍্যাম পরিস্কার করে স্পীড বেড়ে তুলবে। খেয়াল রাখুন, সফটওয়্যারটি ইন্সটলের সময় অন্য কোনকিছু ইন্সটলের অফার দিলে, সেখানে অবশ্যই টিক চিহ্ন তুলে দিয়ে ইন্সটল করবেন।
Memory OptimizerPro (2)
Memory Optimizer Pro ইন্সটলের পর সফটওয়্যারটি ওপেন করুন আর ‘Recover Free Memory’ তে ক্লিক করুন। কিছুক্ষণ অপেক্ষা করুন, দেখবেন অনেক এমবি ফ্রী হয়ে গেছে অর্থাৎ রিকভার হয়ে গেছে। এতে আপনার র‍্যাম অপ্টিমাইজের মাধ্যমে অতিরিক্ত চাপ দূর হয়। ফলে কম্পিউটার এর গতি সুপার-ডুপার ফাস্ট হয়ে যাবে। এরপর হয় তো আপনি বলে উঠবেন, ‘এত্ত সোজা জিনিস!!!’ ;)

=>রেজিস্ট্রেশন
|| পদ্ধতি-১ ||যদিও ফ্রীওয়ার সফটওয়্যার তবে, এটি ফ্রী রেজিস্ট্রেশন চাইবে! আপনি খুব সহজে আপনার Email বা অন্য ফেক মেইল দিয়ে ফ্রী রেজিস্ট্রেশন করতে পারবেন। কিন্তু সতর্ক করে দিলাম, এর ফলে প্রতিদিন  আপনার ওই ইমেইলে নানা নিউজ লেটার মেইল চলে যাবে, যা বিরক্তি কর। এজন্য Fake Email ব্যবহার করাই উত্তম।
taskquitpro

|| পদ্ধতি-২ || আপনি Email দিয়ে রেজিস্ট্রেশন করতে ইচ্ছুক না হলে একটি রেজিসট্রি ট্রিক্সের মাধ্যমে অ্যাক্টিভ করতে পারবেন। এটির জন্য Notepad খুলে তাতে নিচের লেখাটি paste করুন এবং সেটি Quit.reg নামে ‘Save As’ করুন।  খেয়াল রাখুন এক্সটেনশন যেন .reg হয়।
Windows Registry Editor Version 5.00
[HKEY_CURRENT_USER\Software\Softorino]
@=”success”
“cebe7d8a28c5ba83ba5497de5ca58ca04_Tweet”=”0″

|| পদ্ধতি-৩ || যদি Email দিয়ে রেজিস্ট্রেশন ও  রেজিসট্রি ট্রিক্সের মাধ্যমে না করতে চাইলে, জাস্ট এক ক্লিকে রেজিস্ট্রেশন করতে পারেন। এজন্য এখান থেকে রেজিসট্রি ডাউনলোড করে নিতে পারেন।

 ®╔═════════════════════ஜ۩۞۩ஜ══════════════════════╗®
 Memory Optimizer Pro সফটওয়্যারটির বর্তমান ভার্সন ৩.০ । এর সাইজ মাত্র ১.৭ এমবি। ইন্সটল করে বেশি করে র‍্যাম অপ্টিমাইজ করুন, আর পিসির গতি সুপার-ডুপার ফাস্ট করে তুলুন!!! :P
downloadad
 Memory Optimizer Pro || 1.7 MB

টাকা ছাড়াই নিজের পিসিতে বসে Nokia মাল্টিমিডিয়া মোবাইল ফ্লাস দিন।

আজকের পোষ্টের বিষয়টি শুনে হয়তো চমকে উঠেছেন.. তাইনা? আসলে চমকে যাবারই কথা।
কেননা যারা নোকিয়া মাল্টিমিডিয়া ফোন ব্যবহার করে থাকেন তারা সবাই জানেন ফ্লাসের এই দূরাবস্থার কথা।
প্রতিবার ফ্লাস দিতে ২০০ টাকা থেকে শুরু করে ৫০০-৬০০ টাকা পর্যন্ত গুনতে হয় মোবাইল সার্ভিস অথবা নোকিয়া সার্ভিস পয়েন্ট গুলোতে।
এতকিছুর পরও, ফ্লাস দেবার পর সেটা কত দিন টিকবে তারও কোন নিশ্চয়তা নাই।
অনেকের কিছুদিন পর পর ফ্লাস দিতে হয়। অথচ দেখুন এভাবে ফ্লাস দিতে দিতে কতগুলো টাকা আপনাকে গচ্ছা দিতে হচ্ছে।
যাইহোক, আজকে আমি আপনাদেরকে সেই সমস্যার হাত থেকে রেহাই পাবার একটি উপায় বর্ণনা দিচ্ছি। এখন থেকে আপনার পিসিতেই বসে আপনার মোবাইল টি আপনি ফ্লাস দিতে পারবেন যতবার ইচ্ছে ততবার।
এর জন্য নিচের সম্পূর্ণ লিখাগুলো মনোযোগ সহকারে পড়ুন।
প্রাসঙ্গিক বিষয় সম্পর্কে কিছু আলোচনা:-
আসলে আপনার ফোনে ফ্লাসের সমস্যাটি হওয়ার কারণ হচ্ছে..
ফোনটিতে কিছু Firmware File থাকে যেগুলো সচল থাকলে ফোনটির সকল ফাংশন ঠিকভাবে কাজ করে।
কিন্তু এগুলো যদি নষ্ট হয়ে যায় তারপর ফোন আর ঠিকমত কাজ করেনা। এমনকি মোবাইল চালু ও পর্যন্ত হয়না।
এছাড়াও আর অনেক সমস্যা দেখায়, যেগুলো হলো- আপনার ফোনটি চালু হয়ে সাদা স্কীন দেখাবে অথবা কয়েক বার চালু হতে এবং বন্ধ হতে থাকবে। কখনো কখনো ফাংশন ঠিক মত কাজ করবে না। আবার কখনো ফোন বন্ধ হয়ে আর চালু হবেনা।
আমরা সাধারণত এধরনের সমস্যায় পড়লে মোবাইল সার্ভিস পয়েন্ট নিয়ে যাই এবং সেখানে ফ্লাসের মাধ্যমে সেটা ঠিক করে দেওয়া হয়।
ফ্লাস কি? আসলে ফ্লাস হচ্ছে Firmware Files গুলো আপনার মোবাইলে দেওয়ার একটি প্রকৃয়া বিশেষ মাত্র। মূলত ফ্লাসের মাধ্যমে নতুন করে সেই ফাইল গুলো মোবাইলে দেওয়া হয়। এবং এর ফলে মোবাইল পূর্বের মত পুররায় সচল হয়ে যায়।
Firmware Files নির্ভর করে আপনার মোবাইলের RM এর উপর। RM মূলত বিভিন্ন মোবাইলের বিভিন্ন রকম হয়ে থাকে। যেমন Nokia 3110 এর RM হলো 237
আপনি যদি আপনার মোবাইলের RM নম্বরটি দেখতে চান তাহলে মোবাইলের ব্যাটারী খুলে তার নিচে RM লিখাটি দেখতে পাবেন এবং তার পাশে RM নম্বর টি ও দেথতে পাবেন।
এছাড়াও আপনি চাইলে আপনার ফোনে *#0000# টাইপ করেও দেথতে পারবেন।
Phonix এর মাধ্যমে ফ্লাস দেওয়ার বিষয়টা একটু জটিল। তাই প্রথমে এ বিষয়ে কিছু তথ্য আপনাকে জানিয়ে রাখছি।
আপনি যে কোন সেট ই ফ্লাস দিতে যান না কেন, আপনার কাছে তার RM ফাইলগুলো অবশ্যই থাকতে হবে। তবে চিন্তিত হওয়ার কারন নেই, গুগুল এ সার্চ দিয়ে আপনি আপনার যেকোন মোবাইলের RM ফাইলগুলো ডাউনলোড করে নিতে পারবেন। তবে Google এ কেবল শুধু RM লিখে ফাইলগুলো পেয়ে যেতে পারেন। যেমন- উদহরণস্বরুপ আপনার মোবাইল যদি নোকিয়া ৩১১০ হয় তাহলে আপনি শুধু RM-237 গুগুলে লিখে সার্চ দিলেই আপনার প্রত্যাশিত ফাইলগুলো পেয়ে যেতে পারেন।
যাইহোক, নিচে আমি দুটি লিংক দিচ্ছি যেখান থেকে আপনি কিছু মোবাইলের RM ফাইলগুলো ডাউনলোড করতে পারবেন। তবে আপনি যখন RM ফাইল ডাউনলোড করতে যাবেন তখন যদি ফাইলটি জিপ অথবা রারফাইলের অবস্থায় না থাকে তাহলে উক্ত RM এর যেগুলো সেখানে দেখতে পাবেন এর সবগুলো ফাইল ডাউনলোড করে নিবেন। মূলত কোন কোন ক্ষেত্রে ৫ টি ১০টি ইত্যাদি সংখ্যক ফাইল দেথতে পাবেন। তবে জিপ বা রার অবস্থায় থাকলে একটি ফাইল ই দেখতে পাবেন এবং সেটা ডাউনলোড করে আনজিপ করে নিলেই হবে। এবং আপনি RM ফাইলগুলো আনজিপ করার সাথে সাথেই পেয়ে যাবেন।
এগুলো মূলত বিভিন্ন সাইজের হয়ে থাকে। যেমন-২০ এমবি, ৫০ এমবি, ৮০ এমবি ইত্যাদি।
লিংক-১
লিংক-২
ফ্লাস দেওয়ার নিয়মাবলী:-
১। ফ্লাস দেওয়ার জন্য প্রথমে প্রয়োজন Phonix সফটওয়্যারটির, তাই নিচের লিংক থেকে ১০০ এমবির এই সফটওয়্যার টি ডাউনলোড করে নিন।
ডাউনলোড Phonix
২। এবার ডাউনলোড শেষে সফটওয়্যার টি আপনার পিসিতে ইনস্টল দিন। অনেক ক্ষেত্রে আপনার পিসিতে ডট ফ্রেমওয়ার্ক এর আপডেট ভার্সন না থাকার কারণে phonix সফটওয়্যার টি ইনস্টল নিবে না। তাই যাদের কম্পিউটারে Phonix সফটওয়্যাটি ইনস্টল না নিবে, তারা নিচের লিংক থেকে প্রথমে ডট ফ্রেমওয়ার্ক টি ডাউনলোড করে ইনস্টল করে নিন, এবং তারপর Phonix সফটওয়্যার টি আপনার পিসিতে ইনস্টল দিন।
ডাউনলোড ডট ফ্রেমওয়ার্ক
৩। এবার আপনার মোবাইলের RM ফাইল গুলো যেগুলো আপনি পূর্বেই ডাউনলোড করে রেখেছেন সেখানে যান। যদি জিপ অবস্থায় থাকে তাহলে Extract অথবা আনজিপ করে নিন।
৪। এবার RM ফাইলগুলো কে কোথায় রাখবেন নিচ থেকে তা দেখে নিন:-
C ড্রাইভের ভিতরে গিয়ে Program files ফোল্ডার টি ওপেন করুন তারপর এর ভিতরে থাকা Nokia এবং তার ভিতরে থাকা Phonix ফোল্ডার টি ওপেন করুন, তারপর Products ফোল্ডারটি দেখতে পাবেন। এবার সেখান থেকে Products ফোল্ডারটির ভিতরে গিয়ে একটি ফোল্ডার তৈরি করুন। এবং আপনার RM অনুযায়ী সেটার নাম দিন। (যেমন উদাহরণস্বরুপ Nokia-3110 মোবাইলের RM-237, তাই ফোল্ডার টির নাম হবে RM-237)
আপনার মোবাইলের RM অনুযায়ী ফোল্ডার নাম পরিবর্তন করার পর, আপনার ডাউনলোড করা RM ফোল্ডারটি আনজিপ করে ফাইলগুলো ঐ ফোল্ডার টি তে কপি করে রাখুন।
নিচে দেখে নিন আপনার RM ফোল্ডারটির লোকেশন কিরূপ দেখাবে।
C:\Program Files\Nokia\Phoenix\Products\RM-237
উল্লেখ্য যে আপনার মোবাইলের RM টি RM-237 এর স্থানে দিন।
বিষয়টা বুঝতে অনেকের একটু কষ্ট হচ্ছে..তাইনা? আসলে আমরা যখন Phonix সফটওয়্যার টির ইনস্টল দিয়েছি তখন অটোমেটিক ভাবে C ড্রাইভের ভিতরে থাকা Program Files নামক ফোল্ডারটিতে Phoenix এবং এর ভিতরে Products নামক ফোল্ডার গুলো তৈরি হয়ে গিয়েছে।
আপনি C ড্রাইভে ঢুকে পর্যায়ক্রমে উপরের লোকেশন অনুযায়ী ঢুকলে Products ফোল্ডারটি দেথতে পাবেন।
এবং সেই ফোল্ডার টির ভিতরে আপনার ডাউনলোড কৃত RM ফোল্ডারটি আনজিপ করে রাখবেন। পরবর্তীতে সেই লোকেশন থেকে RM ফাইলগুলো Phonix প্রোগ্রামটি তে চলে আসবে। আশা করি এবার বিষয়টা বুঝতে পেরেছেন।
৫। এবার ডেস্কটপ থেকে Phonix প্রোগ্রামটি আপনার পিসিতে রান করান।
তারপর একটি ভালো USB ক্যাবল দিয়ে আপনার মোবাইল টি পিসির সাথে কানেক্ট করুন।
এবং নিচের চিত্র অনুযায়ী No connection সিলেক্ট করুন।

৬। এবার নিচের চিত্রটির ন্যায় ফাইল মেন্যুতে গিয়ে Open product এ ক্লিক করুন।

৭। তারপর নতুন একটি উইন্ডো আসবে। আপনি সেখান থেকে আপনার মোবাইলের RM টি সিলেক্ট করে নিন নিচের চিত্রটির মত করে।

৮। এবার মেন্যু থেকে Flashing মেন্যুতে ক্লিক করুন এবং Firmware update লিখাটি সিলেক্ট করুন নিচের চিত্রটির মত করে।

৯। তারপর নিচের চিত্রে মার্ক দিয়ে যে তিনটি ডট চিহ্ন কে বুঝানো হয়েছে ঠিক আপনিও সেই ডট চিহ্নিত স্থানটি তে ক্লিক করুন।

১০। এবার নিচের উইন্ডোটির মতো একটি উইন্ডো আসবে। আপনি সেখানে আপনার variant অথবা product code ফাইলটির উপর ক্লিক করুন।

১১। তারপর নিচের চিত্রটির মত Dead phone USB Flashing এর ঘরটিতে টিক চিহ্ন দিন। নিচের চিত্রে এই স্থানটি কে এক নম্বর দিয়ে দেথানো হয়েছে।
তারপর Refurbish এ ক্লিক করুন, নিচের চিত্রে সেই স্থানটি ২ নম্বর দিয়ে দেখানো হয়েছে।

১২। এরপর আপনার সামনে নিচের মত একটি ডায়ালগ উইন্ডো আসবে, আপনি সেই লিখাগুলো অনুযায়ী পরবর্তী কয়েকটা ধাপ করে নিন।
যেমন, সেখানে যে লিখাগুলো থাকবে সেগুলো হচ্ছে-
USB এর লাইন বিচ্ছিন্ন করতে বলবে, তারপর মোবাইল থেকে ব্যাটারী টি আলাদা করতে বলবে, তারপর পুনরায় USB কম্পিউটারের সাথে কানেক্ট করতে বলবে। এবং তারপর ব্যাটারী টি মোবাইলে প্রবেশ করানোর জন্য বলবে।
সবশেষে মোবাইলের পাওয়ার সুইচে ৮ সেকেন্ড চাপ দিতে বলবে এবং ok লিখাটিতে ক্লিক করতে বলবে।
আপনি এগুলো পর্যায়ক্রমে করে নিন।

১৩। এরপর মোবাইলে ফ্লাস নেওয়া শুরু হবে এবং নিচের চিত্রটির মত দেখাবে। আপনি ফ্লাস শেষ না হওয়া পর্যন্ত অপেক্ষা করুন।

১৪। ফ্লাসের শেষ পর্যায়ে আপনি নিচের চিত্রটির মত একটি উইন্ডো দেখবেন। আপনি সেখানে ok তে ক্লিক করুন।
তারপর আপনার মোবাইল টি রিস্টার্ট নিবে। এবং ফ্লাস সাকসেসফুল দেখাবে।

Windows 8 gadget

উইন্ডোজ ৮ এরে যেমন স্টার্ট বাটন নেই, তেমনি আরেকটা জিনিসও নাই!!! আর সেটা হল- Desktop Gadgets ! ঠিক জানা নেই যে, আপনারা ক’জন এ বিষয়ে খেয়াল করেছেন। তবে উইন্ডোজ ৭ এর মত হুবাহুব  গ্যাজেটসগুলার স্বাদ নিতে পারবেন উইন্ডোজ ৮ টেও। উইন্ডোজ ৭ ব্যবহারকারীরা গ্যাজেটসগুলার মজা নিবে আর উইন্ডোজ ৮ ব্যবহারকারী বসে বসে  কচুকলা খাবে! তা কখন কি হতে পারে??? তাই উইন্ডোজ ৮ ব্যবহারকারীদের জন্য এনেছি অসাধারণ ডেক্সটপ গ্যাজেটস (Gadget Pack!!!)। সাইজ মাত্র-১১ এমবি। :)

Gadgets

Windows8 Gadget Pack:
এটিকে সফটওয়্যার বললে খারাপ লাগে! কারণ এটি  ইন্সটল করলেই উইন্ডোজ ৭ এর মত উইন্ডোজ ৮ এ ডেক্সটপ গ্যাজেটস Enable হয়ে যাবে। সাধারণভাবে, এই ডেক্সটপ গ্যাজেটস প্যাকেজে থাকছে রেডিমেড ২৬ টি অসাধারণ ডেক্সটপ Gadgets . নিচে এই ডেক্সটপ গ্যাজেটসগুলার লিস্ট দেওয়া হল—–
1. ঘড়ি (Clock)
2. ক্যালেন্ডার (calendar) SIdebar-3
3. অল সিপিইউ মিটার (All CPU Meter)
4. অ্যাপ লাঞ্চার (App Launcher)
5. ৭ সাইডবার (7 Sidebar)
6. অ্যাজেন্ডা ক্যালেন্ডার (Agenda calendar)
7. ক্লিপবোর্ড (Clip Boarder)
8. কন্ট্রোল সিস্টেম (Control System)
9. সিপিইউ মিটার (CPU Meter)
10. কারেন্সি (Currency)
11. ড্রাইভ ইনফো (Drive Info)
12. ড্রাইভস মিটার (Drives Meter)
13. ফীড হেডলাইনস (Feed Headlines)
14. গ্লাস সিপিইউ মনিটর (Glassy CPU Monitor)
15. গুগল মেইল (Google Mail)
16. মিনি রেডিও (Mini Radio)
17. মাল্টি মিটার ডি ( Multi Meter D)
18. মাই ওয়েদার (My Weather)
19. নেটওয়ার্ক মনিটর (Network Monitor)
20. ব্যাটারি পাওয়ার স্ট্যাটাস (Power Status)
21. রিমাইন্ডার (Reminder)
22. স্লাইড শো (Slide Show)
23. স্টিকি নোট (Sricky Note)
24. টপ ফাইভ প্রসেস (Top Five)
25. ভলিউম কন্ট্রোল (Volume Control)
26. আবহাওয়া (Weather)

এক্সটারনাল ডেক্সটপ গ্যাজেটস:
রেডিমেড ২৬ টি অসাধারণ ডেক্সটপ Gadgets ছারাও আপনি কোন সফটওয়্যার ইন্সটল করলে সেটারও ডেক্সটপ গ্যাজেটস পাবেন। যেমনঃ ডিউ মিটার (DU meter), টিউন আপ (Tune Up), অ্যাভাস্ট অ্যান্টিভাইরাস (Avast antivirus) ইত্যাদি। উইন্ডোজ ৭ এ এমনিতেই এক্সটারনাল ডেক্সটপ গ্যাজেটস পাওয়া গেলেও কিন্তু উইন্ডোজ ৮ এ পাওয়া যায় না, এজন্য আপনাকে এই সফটটি ইউস করতে হবে।

ইন্সটল নোটিশঃ ট্রিক্স & টিপস!!!
১১ এমবির জিপ ফাইলএ আপনি পাবেন একটি সেটআপ ইন্সটল সফট এবং একটি টুলস। প্রথমে সেটআপ সফটওয়্যার  ইন্সটল করে নিন। কিছুক্ষণএর মধ্যে ইন্সটল করা হয়ে গেলে, পিসি রিস্টার্ট দিন। এখন ডেক্সটপে ডান ক্লিক করে ”Gadgets” এ ক্লিক করুন। তাহলে প্রথমে দেওয়া ছবির মত ২৬টি ডেক্সটপ গ্যাজেটস দেখতে পাবেন। এখন আপনি যে ডেক্সটপ গ্যাজেটস সিলেক্ট করতে চান সেগুলার উপর ডান ক্লিক করে Add করুন।
gadget

7 Sidebar বন্ধ করার সিস্টেম:
বেশির ভাগ ব্যবহারকারি হয় ৭ সাইডবার স্টাইল পছন্দ করে না, আমি নিজেও পছন্দ করি না। তারচেয়ে বরং ইনভিসিবল সাইডবার হাজার গুণে ভালো। যদি কারও ভালো না লাগে তাহলে, সাইডবারটিতে ডান ক্লিক করে close করে দিন।
sidebar
এরপর Gadgets থেকে সেটিতে ডান ক্লিক করে Uninstall করে দিন। তাহলেই সমস্যার সমাধান হয়ে যাবে।
sidebar-2

ডেক্সটপ গ্যাজেটস Autorun এবং রিসেট করবেন যেভাবে:
ডাউনলোড করলে ইন্সটল সফটওয়্যারের সাথে একটি টুলস পাবেন, আপনি সফটওয়্যার ইন্সটল করার পর, যদি ডেক্সটপ গ্যাজেটসগুলা ”start at startup” হিসেবে সেট করতে চান তাহলে টুলসটি ওপেন করে Autorun এ ক্লিক করুন। তাহলে উইন্ডোজ ওপেন হওয়ার সাথে ডেক্সটপ গ্যাজেটসগুলাও চলে আসবে।
Enable Autorun
এছাড়া আপনি যদি ভুল করে ডেক্সটপ গ্যাজেটস ডিলিট করেন বা, সেটিংস ভুল করেন, তাহলে চিন্তার কোন কারণ নেই। আপনি ”Reset AL Gadgets” এ ক্লিক করলে সব রিসেট হয়ে আগের মত ঠিক হয়ে যাবে, অর্থাৎ ডেক্সটপ গ্যাজেটসগুলা রিস্টোর হবে।

কম্পিউটারের আলো থেকে আপনার চোখকে রক্ষা




এখনকার সময়ে কম্পিউটার আর ইন্টারনেট শব্দ দুইটা আমাদের প্রাত্যাহিক জীবনের সাথে অঙ্গাঙ্গী ভাবে জড়িত। এই দুইটা ছাড়া মনে হয় আমাদের জীবন চলেই না। আর ফেসবুকের কল্যাণে তো কম্পিউটারের সামনে প্রতিদিন দুই ঘন্টা না বসলেই নয়, এমন লোক খুব কমই পাওয়া যাবে। তাছাড়া কম্পিউটারে বসে দৈনন্দিন পত্রিকা পড়ার কথা আর নাই বা বললাম। এমন অনেক সময় কম্পিউটারের দিকে তাকিয়ে থাকতে থাকতে এর আলোতে আমাদের চোখে প্রবলেম শুরু হয়। আজকে আমি আপনাদের এমন একটি সফটওয়্যার এর কথা বলবো যেটা আপনার কম্পিউটারের মনিটরের আলো নিয়ন্ত্রণ করে আপনার চোখকে সুরক্ষিত রাখবে
এই সফটওয়্যারটির নাম F.lux এটা স্বয়ংক্রিয়ভাবে আপনার মনিটরের আলো বাড়িয়ে-কমিয়ে আপনার মনিটরের আলোকে আপনার চোখের জন্য সংবেদনশীল রাখবে।
Description: https://blogger.googleusercontent.com/img/b/R29vZ2xl/AVvXsEhGAeYxjpJnqUiszHaJ4PyPzY2VG35pDhiGfzOofwSeKoQK-XTHSUstMLSvVBwBOE74f5snMT6LBvVO-UIvLfcS83ZTbKlSiVg7okKYxyw9jvVCNY2UEk9i3ZixQngNt-pyXtE7xvgSFKhZ/s400/F.lux.png
ডাউনলোডঃ
এটা উইন্ডোজ এর সকল ভার্সনেই কাজ করবে। ডাউনলোড করুন এখান থেকে
কার্যপ্রণালীঃ
. সফটওয়্যারটা ডাউনলোড করে ইন্সটল করে নেন।
. সফটওয়্যারটা ওপেন করলে আপনি সব অপশন দেখতে পাবেন।
. এটা যখন ওপেন করবেন তখন এটা আপনার টাইম-জোন স্বয়ংক্রিয়ভাবে সিলেক্ট করে নিবে এবং আপনার মনিটরের আলোকে হ্যালোজেন, ফ্লুরোসেন্ট অথবা ডে-লাইট পরিবর্তন করবে।
Description: https://blogger.googleusercontent.com/img/b/R29vZ2xl/AVvXsEjsv81ZVGSxmECcVrupRQfeYqJFzLvv9kP-CWRZVnMBRy8TOMErcD9b1S9T9Nu9_VsPByYHaOA1zamM-XFMD9whpI0Fem-3lDUzoaW-u_63y6yLUV_FMCVbNzXKLfEupV9xS-j9kkseMySF/s400/Change+Setting.png
. আপনি Change Setting অপশন ব্যাবহার করে আপনার নিজের মত করে সেটিংস করতে পারবেন।
. সেটিংস অপশনে গেলে আপনি আপনার দিনের অথবা রাতের আলোকে নিজের পছন্দ মতো বাড়িয়ে-কমিয়ে নিতে পারবেন।
. আপনি আপনার সঠিক Latitude দিয়ে আপনার লোকেশন ঠিক করে দিতে পারবেন।
. কালার সেনসিটিভ কাজ যেমন ওয়েব-ডিজাইনিং, ফটো-এডিটিং, অ্যানিমেশন তৈরি, গ্রাফিক্স-ডিজাইনিং এর সময় এটাকে ডিজেবল বাটন দ্বারা বন্ধ করে রাখতে পারবেন।
Description: https://blogger.googleusercontent.com/img/b/R29vZ2xl/AVvXsEjMfBRhsqUrZRjJKdxg5Su9JEGU0jAEYQFN8PcoBwAXTvWg2PQZXAdGGR9uCcdWAGPWaJgAhYKZ2h5b0H3jdWYpJaBBwvu_K7Uh-QqpsZnaRH7K8R2Xjp9YXWFga1fhvgctGl-PuVAI83lT/s400/Disable+F.lux.png
কিভাবে বুঝবেন এটা আপনার কম্পিউটারে কাজ করছে কিনাঃ
এটা আপনি খুব সহজেই নির্ণয় করতে পারবেন। শুধু আপনি এই সফটওয়্যারটাকে কিছু সময়ের জন্য ডিজেবল করে রাখুন। এবার আপনার মনিটরের স্ক্রীনের আলোর পার্থক্য দেখেই বুঝতে পারবেন F.lux কিভাবে আপনার মনিটরের আলোকে নিয়ন্ত্রণ করছিল

Important softw odwnload link

সবাইকে সালাম ও আন্তরিক মোবারকবাদ জানিয়ে আমি আমার টিউনটি শুরু করছি।নিশ্চই সবাই ভালো আছেন।যাই হোক আজকে আমি আপনাদের সাথে আলোচনা করবো কয়েকটি দারুন উইন্ডজ এর সফটওয়ার নিয়ে।আমার মনে হয় এই সফটওয়ার গুলো আপনাদের ভালো লাগতে পারে।
১|কার্টুন বানানোর সফটওয়ার কার্টুন মেকার: এই সফটওয়ারটি দিয়ে আপনি কার্টুন মুভি বানাতে পারবেন।সফটওয়ারটি সয়ংক্রিয় হয়ে আপনাকে কার্টুন বানিয়ে দিবে কিন্তু আপনাকে বিভিন্ন দিক নির্দেশনা ও কার্টুন চরিএ গুলো কি বলবে তা নির্ধারন করে দিতে হবে।আর এটার জন্য আপনাকে সি ল্যাংগুয়েজ হালকা পাতলা জানতে হবে নতুবা আপনি কমান্ড গুলো বুঝবেননা।আমি প্রথমে মনে করেছি এমনিতে হবে পরে দেখি হালকা পাতলা সি ল্যাংগুয়েজ ব্যাবহার করতে হবে।আমি প্রথমিক ভাবে ১৫-২০ সেকেন্ডের একটা ক্লিপ বানিয়েছি যাতে দুটি চরিএ একজন আরেকজনকে নাম সহ কেমন আছে এগুলো প্রশ্ন করে ও উওর দেয়।
সফটওয়ারটির নিয়মাবলী বিস্তারিত জানতে এখানে দেখুন
সফটওয়ারটি ডাইরেক্ট ডাউনলোড করুন এখানে ডাউনলোড
২|সালাত(নামজ) এর টাউম এলার্ম: এই সফটওয়ারটি দিয়ে আপনি যদি নামাজের ওয়াক্ত ভুলে যান তাহলে আপনাকে এলার্ম দিবে।
সফটওয়ারটির নিয়মাবলী বিস্তারিত জানতে এখানে দেখুন
সফটওয়ারটি ডাইরেক্ট ডাউনলোড করুন এখানে ডাউনলোড
৩|ভিডিও টু জিফ কনভার্টার : এই সফটওয়ার দিয়ে আপনি ভিডিও ফরমেট থেকে জিফ ফরমেটে কোন ভাইলকে স্থানান্তর করতে পারবেন।আর এই সফটওয়ারটি যে যে ফরমেটে আপনাকে সুবিধা দিবে তা হলো 
AVI (DivX/XviD)to GIF
WMV টু GIF
MPEG টু GIF
FLV টু GIF
MOV টু GIF
MP4 টু GIF
3GP টু GIF
VOB টু GIF
MKV টু GIF
RMVB টু GIF
সফটওয়ারটির নিয়মাবলী বিস্তারিত জানতে এখানে দেখুন
সফটওয়ারটি ডাইরেক্ট ডাউনলোড করুন এখানে ডাউনলোড
৪|ফ্রি রিংটোন মেকার সফটওয়ার: এই সফটওয়ার দিয়ে আপনি আপনার নিজের ইচ্ছা মত নিজের মোবাইলের জন্য রিংটোন বানাতে পারবেন।তখন আপনার বানানো রিংটোনই আপনার মোবাইলে বাজবে।তাছাড়া আপনি যে কোন গানকে রিংটোনে পরিনত করতে পারবেন।
সফটওয়ারটির নিয়মাবলী বিস্তারিত জানতে এখানে দেখুন
সফটওয়ারটি ডাইরেক্ট ডাউনলোড করুন এখানে ডাউনলোড
৫|ওয়াই ফাই গার্ড সফটওয়ার: এই সফটওয়ারটি দিয়ে আপনি আপনার ওয়াইফাই কানেকশনকে নিরাপদে রাখার জন্য কাজে দিবে।এটি আপনি আপনার ওয়াইফাইর নিশ্চয়তার জন্য রেখে দিতে পারেন।
সফটওয়ারটি ডাইরেক্ট ডাউনলোড করুন এখানে ডাউনলোড

আপনার ফেইসবুক প্রোফাইল ভিউ করেছে তাদেরকে দেখে ফেলুন।



সবাইকে সালাম জানিয়ে আমি আমার টিউনটি শুরু করছিনিশ্চই সবাই ভালো আছেনআজকে আমি আপনাদের সাথে দারুন একটি টিপস শেয়ার করবো হয়তো অনেকে পুর্বে জানতেও পারেনশুধু যারা জানেনা তাদের জন্য এই টিপসআমাদের দৈনন্দিন জীবনে ফেইসবুক একটি আপরিহার্য হয়ে পড়েছেআমরা হয়তো জানি অনেকে নিজেরে ফেইসবুক চেলিব্রেটি মনে করে কিন্তু তারা চুপি চুপি অন্যর প্রোফাইেল ভিউ করেতাদেরকে ধরতে পারেন এই সিস্টেমে তাছাড়া অনেক মেয়েও যে আপনার প্রোফাইল ভিউ করে তাও ধরে ফেলতে পারবেনকয়েকটি ধাপে কাজটি করবেন:
| প্রথমে আপনার ফেইসবুক প্রোফাইলে জান
| তারপর ctrl+u বাটনে চাপ দিন দেখবেন একটা নতুন ফেইজ খুলে গেছে
| তারপর আপনি নতুন খোলা উইন্ড/ফেইজটির যে কোন স্থানে মাউস রেখে ক্লিক করুন
| তারপর ctrl+f বাটনে চাপ দিন দেখেবেন একটি সার্চ বক্সের মত খুলে গেছে পেইজটির এক কোনায়
| তারপর আপনি সার্চ বক্সে লিখুন এই লেখাটি ordered_list.top_friends
|এবার আপনি ইন্টার বাটনে ক্লিক করুন এবং দেখুন লেখাটি কোথায় দেখাচ্ছে নতুন উন্ডটির/পেইজের
|যে জায়গায় ordered_list.top_friends এই লেখাটি কালার করে দেখাচ্ছে তার একটু বাম পাশে গিয়ে নিছের দিকে দেখুন অনেক গুলো নাম দেখাবেএই নাম গুলোর ফেইসবুক ইউজাররাই আপনার প্রোফাইল ভিউ করেছেএই নাম গুলু একটি একটি কপি করে ফেইসবুক সার্চ বক্সে পেস্ট করে করুন এবং দেখুন যেই লোকটি আপনার প্রোফাইল ভিউ করেছে তাকে দেখুন